Preloader
img

সেলস এবং মার্কেটিং নিয়ে ১৫টি টিপস

সেলস এবং মার্কেটিং নিয়ে ১৫টি টিপস

যেকোনো বিজনেসের ক্ষেত্রে সেলস এবং মার্কেটিং বেশ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যারা সেলস এবং মার্কেটিং এ নিয়মিত কাজ করবে, ফোকাস করবে ও ইনভেস্ট করবে, তারাই এগিয়ে থাকবে। তাহলে জেনে নেওয়া যাক আপনার ব্যবসার জন্য সেলস এবং মার্কেটিং নিয়ে ১৫টি টিপসঃ

১. আপনার টার্গেট অডিয়েন্সকে অবশ্যই জানতে হবে। না হয় ভুল জায়গায় মার্কেটিং ও বিজনেস করতে গেলে আপনার সময় ও অর্থ উভয় অপচয় হবে।

২. প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সেল করার আগে পরিচিতি ও বিশ্বস্ততা গড়ে তুলতে হবে

৩. আপনি যে ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করতেছেন, সেখানে আপনি কাস্টমারের পেইন পয়েন্ট নিয়ে রিসার্চ করুন। কেন একজন কাস্টমার আপনার প্রোডাক্ট কীনবে?  তারা কী কী চায় ইত্যাদি

৪. যোগাযোগ দক্ষতা থাকতে হবে অবশ্যই। বলা হয়ে থাকে, Effective Communication যেকোনো ব্যবসার মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে।

৫. একটু কষ্ট করে সেলস ফানেলে ইনভেস্ট করতে হবে। এটা একটা দীর্ঘ মেয়াদি পদ্ধতি। সেলস ফানেলের মাধ্যমে আপনার অডিয়েন্স আপনার সাথে ধীরে ধীরে এনগেজড হবে যা স্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

৬.শুধু মাত্র নতুন কাস্টমারের কাস্টমার অন-বোর্ডিং এর উপর মনোযোগ না দিয়ে আপনার বর্তমান কাস্টমারদের দীর্ঘদিন ধরে রাখার জন্যও চেষ্টা করুন।

৭. কন্টেন্ট মার্কেটিং করুন। আপনি কী সেল করতেছেন সেটা বিষয় না, তবে আপনি কীভাবে সেল করতেছেন সেটাই মুখ্য বিষয়।

৮. সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করুন। বর্তমান সকল প্রকার বিজনেসের জন্য সোস্যাল একটি পাওয়ারফুল টুল, যেখানে আপনি খুব সহজেই আপনার সম্ভাব্য কাস্টমারের নিকট পৌছাতে পারছেন।

৯. আপনার বিজনেস ওয়েবসাইটকে SEM করুন অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং। এতেই আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক, লিড ও কাস্টমার রিটেনশন বাড়বে।

১০. ডাটা ড্রাইভেন ডিসিশন নেওয়া। অর্থাৎ আপনার কাস্টমারের ডাটা ও এনালাইটিকস এর উপর ভিত্তি করে পরবর্তীতে কী করবেন সেটা সিদ্ধান্ত নেওয়া।

১১. ব্যবসার পরিচিত ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য আরো কিছু প্রতিষ্ঠানের সাথে পার্টনার বা কোলাবোরেশান করে কাজ করতে পারেন

১২. আপনার ব্যবসার শুধু মাত্র একটা প্রোডাক্ট বা সার্ভিস দিয়ে আয় না করে চতুর্মুখী আয় করার চেষ্টা করুন

১৩.প্রতিদিন নতুন কিছু করার চেষ্টা করা, নতুন কিছু শেখা, নতুন কিছু কৌশল তৈরি করা।

১৪.কাস্টমারের সাথে একটি ভালো ও শক্তিশালী সম্পর্ক তৈরি করুন ,নিয়মিত যোগাযোগের মাধ্যমে,এতেই আপনার কাস্টমারগণ আপনার বিজনেসকে নিয়মিত মনে রাখবে।

১৫. ব্যতিক্রমধর্মী কাস্টমার সার্ভিস ও সাপোর্ট প্রদান করুন। এতে কাস্টমারের সাথে আপনার ব্যবসার এনগেজমেন্ট বৃদ্ধি পাবে।

বিজনেস ও ডিজিটাল মার্কেটিং রিলেটেড নিয়মিত টিপস ও আপডেট পেতে জয়েন করতে পারেন আমাদের গ্রুপে এখানে

আপনার অনলাইন বিজনেস ও ফেইসবুক এডস নিয়ে ওয়ান টু ওয়ান কনসালটেন্সি নিতে পারেন এখানে